সমস্যা। ঋতু পরিবর্তনের সাথে সাথে ত্বকের রুক্ষতা বেড়ে ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে যায়। এ সময়ে ত্বকের কোমলতা বজায় রাখতে ময়েশ্চারাইজিংয়ের প্রয়োজন। ত্বকে টান ধরা, ফেটে যাওয়া এবং আরো নানা সমস্যায় ভুগতে হয়। এই সময়ে ত্বক ও চুলের যত্ন নেয়া খুবই জরুরি। নাভীনস বিউটিপার্লারের কর্ণধার, বিউটিশিয়ান আমেনা হক এই বিষয়ে সমাধান দিয়েছেন। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া, ঠোঁট ফাটা, পায়ের গোড়ালি ফাটা, চুল পড়া ও খুশকির সমস্যা প্রভৃতি সমস্যা দেখা দেয় এ সময়। এসব সমস্যার রইল কিছু সমাধান। ঠাণ্ডা ও শুষ্ক হাওয়া ত্বকের আর্দ্রতা শুষে নেয় ত্বক হয় নিষ্প্রভ, অনুজ্জ্বল।
ত্বকের যত্নে প্রয়োজন :
ত্বকের যত্নে প্রয়োজন :
- ষকেমিক্যালসাবানব্যবহারকরবেননা।
- ষময়েশ্চারাইজিংসাবানব্যবহারকরুন।
- ষমাইল্ডফেসওয়াশদিয়েঈষদুষ্ণপানিতেমুখধোবেন।
- ষসপ্তাহেদুইদিনসোপফ্রিক্লিলজারব্যবহারকরুন।
- ষশরীরেসাবানেরপরিবর্তেবডিক্লিনজারব্যবহারকরুন।
- ষগরমপানিতেগোসলকরলেআরামলাগেঠিকইকিন্তুত্বকেরপক্ষেগরমপানিভালোনয়।ত্বকেপানিধরেরাখতেসাহায্যকরেফ্যাট।বহুক্ষণগরমপানিতেগোসলকরলেসেইফ্যাটকমেযেতেথাকেএবংত্বকশুষ্কহয়েপড়ে।
- ষঈষদুষ্ণপানিতেগোসলকরুন।
- ষশুধুআরামেরজন্যপ্রয়োজনেরঅতিরিক্তসময়গরমপানিতেগোসলকরবেননা।শর্টশাওয়ারঅভ্যাসকরুন।
- ষখসখসেতোয়ালেব্যবহারকরবেননা।
ময়েশ্চারাইজ করা একান্ত জরুরি। গোসলের পর ভেজা শরীরে পেট্রোলিয়াম জেলিবেসড লোশন লাগান। গোসলের পানিতে পাঁচ ফোটা ল্যাভেন্ডার তেল ব্যবহার করুন। গোসলের পর অ্যালোভেরা জেল কিংবা বেবি অয়েল সারা গায়ে লাগান। ওয়াটারবেসড ময়েশ্চারাইজার চব্বিশ ঘণ্টা ব্যবহার করুন। ঘন ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন, যা ত্বকের স্বাভাবিক তেল ধরে রাখতে সাহায্য করে। নিয়মিত শরীরে অলিভওয়েল ম্যাসাজ করুন। এ ছাড়া এ সময়ও সানবার্নের আশঙ্কা থাকে। তাই এসেছে শীত বলে সানস্ক্রিন ব্যবহার বন্ধ করবেন না। ময়েশ্চারাইজারসহ সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে পারেন। বাইরে বেরোনোর অন্তত বিশ মিনিট আগে লাগাবেন। পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে, ভেজা মুখে ময়েশ্চারাইজার লাগান। রাতে ওয়াটার ইন অয়েল ময়েশ্চারাইজার কিংবা কোল্ড ক্রিম ব্যবহার করুন। ক্রিমবেসড ফেসপ্যাক লাগান। কমলালেবুর রস নিয়মিত লাগানো খুব ভালো ময়েশ্চারাইজার। হাত-পায়ের ময়েশ্চারাইজার ধরে রাখতে ময়েশ্চারাইজিং ক্রিম এবং গ্লিসারিন রাতে ঘুমানোর আগে ব্যবহার করলে ত্বকে শুষ্ক ভাব দূর হবে।
রাতে শোয়ার আগে গ্লিসারিন, গোলাপজল মিশিয়ে হাত, পা, ঠোঁট ও ত্বকে লাগান। এটি ন্যাচারাল ময়েশ্চারাইজার। পায়ের গোড়ালি ফাটা কমাতে পা ভালো করে ধুয়ে ময়েশ্চারাইজিং লোশন ও গ্লিসারিন একসাথে মিশিয়ে পায়ের গোড়ালিতে লাগিয়ে নিন। মাসে একবার মেনিকিউর, পেডিকিউর করিয়ে নিলে হাত পায়ের যতœ নিয়ে আলাদা টেনশনের প্রয়োজন হবে না। শীতে আরেকটি কমন সমস্যা ঠোঁট ফাটা ও চামড়া ওঠা। সেনসিটিভ ত্বক বলে ঠোঁটের চার পাশে র্যাশ এবং ফুসকুড়ি হয়। এ ক্ষেত্রে সেনসেটিভ ত্বকের জন্য নির্দিষ্ট প্রডাক্ট ব্যবহার করুন। গ্লিসারিন ও লিপবাম ব্যবহার করুন। এ ছাড়া সবসময় বেসলিন ব্যবহার করতে পারেন।
শীতে চুল আরো শুষ্ক হয়ে যায়। বাতাসে আর্দ্রতার অভাবে চকচকে ভাব নষ্ট হয়ে যায় এবং সহজেই ভঙ্গুর হয়ে পড়ে। এ ক্ষেত্রে সমাধান হলো :
সপ্তাহে দুইবারের বেশি শ্যাম্পু করবেন না। চুলের ময়েশ্চারাইজার বজায় রাখতে ভালো কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। শ্যাম্পু করার আগে চুলে অয়েল ম্যাসাজ করে ঘণ্টা দুয়েক পড়ে শ্যাম্পু করলে চুলের রুক্ষভাব কমবে। চুলের খুশকি দূর করতে ও চুল সুন্দর রাখতে ব্যবহার করতে পারেন বিভিন্ন প্যাক এবং কন্ডিশনার।
চুল ও ত্বকের যত্নে বিভিন্ন প্যাক-
ষ চুলের খুশকি কমাতে লেবুর রস ব্যবহার করতে পারেন।
ষ সপ্তাহে একবার মেথি গুঁড়া আর দই মিশিয়ে মাথায় লাগান। আধা ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করুন।
ষ হট অয়েল ম্যাসাজ খুব উপকারী চুলের যত্নে
আমলকীর রস ও নারকেল তেল গরম করে একসাথে মিশিয়ে চুলের ত্বকে ম্যাসাজ করলে উপকার পাওয়া যাবে।
ষ গোসলের আগে সারা গায়ে দুধ ও ওটস মিশিয়ে সপ্তাহে তিন দিন সারা গায়ে মাখুন।
ষ গোপালের পাপড়ি দুধের সাথে মিশিয়ে বেটে নিয়ে ঠোঁটে লাগান। ঠোঁট ফাটার দাগ দূর হবে।
ষ দুধ, কাঁচা হলুদ, কমলার খোসা বাটা একসাথে মিশিয়ে সারা শরীরে মেখে এক ঘণ্টা পর ধুলে ফেলুন।
রাতে শোয়ার আগে গ্লিসারিন, গোলাপজল মিশিয়ে হাত, পা, ঠোঁট ও ত্বকে লাগান। এটি ন্যাচারাল ময়েশ্চারাইজার। পায়ের গোড়ালি ফাটা কমাতে পা ভালো করে ধুয়ে ময়েশ্চারাইজিং লোশন ও গ্লিসারিন একসাথে মিশিয়ে পায়ের গোড়ালিতে লাগিয়ে নিন। মাসে একবার মেনিকিউর, পেডিকিউর করিয়ে নিলে হাত পায়ের যতœ নিয়ে আলাদা টেনশনের প্রয়োজন হবে না। শীতে আরেকটি কমন সমস্যা ঠোঁট ফাটা ও চামড়া ওঠা। সেনসিটিভ ত্বক বলে ঠোঁটের চার পাশে র্যাশ এবং ফুসকুড়ি হয়। এ ক্ষেত্রে সেনসেটিভ ত্বকের জন্য নির্দিষ্ট প্রডাক্ট ব্যবহার করুন। গ্লিসারিন ও লিপবাম ব্যবহার করুন। এ ছাড়া সবসময় বেসলিন ব্যবহার করতে পারেন।
শীতে চুল আরো শুষ্ক হয়ে যায়। বাতাসে আর্দ্রতার অভাবে চকচকে ভাব নষ্ট হয়ে যায় এবং সহজেই ভঙ্গুর হয়ে পড়ে। এ ক্ষেত্রে সমাধান হলো :
সপ্তাহে দুইবারের বেশি শ্যাম্পু করবেন না। চুলের ময়েশ্চারাইজার বজায় রাখতে ভালো কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। শ্যাম্পু করার আগে চুলে অয়েল ম্যাসাজ করে ঘণ্টা দুয়েক পড়ে শ্যাম্পু করলে চুলের রুক্ষভাব কমবে। চুলের খুশকি দূর করতে ও চুল সুন্দর রাখতে ব্যবহার করতে পারেন বিভিন্ন প্যাক এবং কন্ডিশনার।
চুল ও ত্বকের যত্নে বিভিন্ন প্যাক-
ষ চুলের খুশকি কমাতে লেবুর রস ব্যবহার করতে পারেন।
ষ সপ্তাহে একবার মেথি গুঁড়া আর দই মিশিয়ে মাথায় লাগান। আধা ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করুন।
ষ হট অয়েল ম্যাসাজ খুব উপকারী চুলের যত্নে
আমলকীর রস ও নারকেল তেল গরম করে একসাথে মিশিয়ে চুলের ত্বকে ম্যাসাজ করলে উপকার পাওয়া যাবে।
ষ গোসলের আগে সারা গায়ে দুধ ও ওটস মিশিয়ে সপ্তাহে তিন দিন সারা গায়ে মাখুন।
ষ গোপালের পাপড়ি দুধের সাথে মিশিয়ে বেটে নিয়ে ঠোঁটে লাগান। ঠোঁট ফাটার দাগ দূর হবে।
ষ দুধ, কাঁচা হলুদ, কমলার খোসা বাটা একসাথে মিশিয়ে সারা শরীরে মেখে এক ঘণ্টা পর ধুলে ফেলুন।
0 comments:
Post a Comment