কমবয়সী ছেলে-মেয়েদের মধ্যে ফুসফুস ক্যান্সার সব থেকে বেশি লক্ষ্য করা যায়। এমন অনেকে আছেন যারা কখনো সিগারেট খাননি, অথচ ফুসফুস ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। তবে শুধুমাত্র যে সিগারেট খেলেই ফুসফুস ক্যান্সার হয় তা নয়, অতিরিক্ত মাত্রায় দূষণ বেড়ে যাওয়ার ফলেও ফুসফুসে ক্যান্সার হতেই পারে। শুধুমাত্র ওষুধ খেয়ে এই মারণ রোগের প্রতিকার না করে প্রাকৃতিক উপায়ও এই মারণ রোগ রোধ করা সম্ভব।
এমন কয়েকটি খাবার যা ফুসফুস ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে পারে-
আপেল
ফলের মধ্যে আপেল ফুসফুস ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। এতে থাকা ফ্ল্যাভোনয়েডস ক্যান্সার হওয়ার হাত থেকে ফুসফুসকে বাঁচায়।
রসুন
রসুনে থাকা সালফাইড ফুসফুস ক্যান্সার প্রতিরোধে সক্ষম। রান্না না করে কাঁচা রসুন খেলে সব থেকে বেশি উপকার পাওয়া যায়।
ব্রকোলি
সবুজ সবজির মধ্যে সব থেকে ভালো হলো ব্রকোলি। এতে সালফ্রোফেন থাকে। যা ফুসফুসকে মারণ রোগের হাত থেকে রক্ষা করে। এই সবুজ রঙা সবজির থেকে যে এনজাইম বের হয় তা ক্যান্সার প্রতিরোধে সক্ষম।
পালং শাক
পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে ফোলেট, ভিটামিন এবং লুটেইন থাকে। যা ফুসফুস ভালো রাখতে সাহায্য করে।
এমন কয়েকটি খাবার যা ফুসফুস ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে পারে-
আপেল
ফলের মধ্যে আপেল ফুসফুস ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। এতে থাকা ফ্ল্যাভোনয়েডস ক্যান্সার হওয়ার হাত থেকে ফুসফুসকে বাঁচায়।
রসুন
রসুনে থাকা সালফাইড ফুসফুস ক্যান্সার প্রতিরোধে সক্ষম। রান্না না করে কাঁচা রসুন খেলে সব থেকে বেশি উপকার পাওয়া যায়।
ব্রকোলি
সবুজ সবজির মধ্যে সব থেকে ভালো হলো ব্রকোলি। এতে সালফ্রোফেন থাকে। যা ফুসফুসকে মারণ রোগের হাত থেকে রক্ষা করে। এই সবুজ রঙা সবজির থেকে যে এনজাইম বের হয় তা ক্যান্সার প্রতিরোধে সক্ষম।
পালং শাক
পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে ফোলেট, ভিটামিন এবং লুটেইন থাকে। যা ফুসফুস ভালো রাখতে সাহায্য করে।
0 comments:
Post a Comment