লেবু, বিশেষ করে পাতিলেবু আমাদের দেশে হাতের নাগালেই পাওয়া যায়। কিন্তু আমাদের ক'জন এর উপকারগুলো জানে?
জানেন কি, খালি পেটে প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস স্বাভাবিক তাপমাত্রাসম্পন্ন পানিতে আধখানা পাতিলেবুর রস মিশিয়ে যদি পান করেন তাহলেই মুক্তি পেতে পারেন শরীরের হাজারো সমস্যা থেকে? জেনে নিন, কী ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এই অভ্যাসের ফলে—
১.পাতিলেবু ভিটামিন সি-এর উৎস। প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি জোগান দেয় পাতিলেবু। এই ভিটামিন শরীরকে সুস্থ রাখতে দীর্ঘমেয়াদি ভিত্তিতে কাজ করে।
২. লেবুতে অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াল গুণ রয়েছে। আর পানি শরীরকে ক্ষতিকর উপাদান থেকে মুক্ত হতে সাহায্য করে। দুইয়ের প্রভাবে ব্রণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এমনকী লেবু-পানি দিয়ে মুখ ধুলে ত্বকের মৃত কোষগুলোও ধুয়ে যায়।
৩. খাওয়ার আগে লেবুপানি খেলে জিভের স্বাদ বৃদ্ধি পায়। এছাড়া লেবুপানি শরীরে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং মেটাবলিজমের মাত্রা বৃদ্ধি করে। ফলে খাওয়ার আগে লেবুপানি খাওয়া বিশেষ উপকারী অভ্যাস।
৪. লেবুতে যে সাইট্রেট থাকে, তা কিডনিতে পাথর জমার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। এছাড়া, যাদের কিডনিতে পাথর জমেছে তারাও নিয়মিত লেবুপানি খেলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
৫. ভিটামিন সি প্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধি করে। ঘন ঘন সর্দিজ্বরের সমস্যায় যারা ভোগেন, তারা নিয়মিত লেবুপানি খেলে উপকার পাবেন।
৬. সর্দির সময়ে নাক বন্ধ হয়ে যাওয়ার সমস্যায় ভোগেন প্রায় সকলেই। এক গ্লাস পানিতে আধখানা পাতিলেবুর রস গুলে তাতে এক চামচ মধু মিশিয়ে নিন। তার পর পান করুন সেই মিশ্রণ। সঙ্গে সঙ্গে মুক্তি পাবেন নাক বন্ধের সমস্যা থেকে।
৭. শরীরের যেকোনো রকম প্রদাহ কমাতে কার্যকর হয় লেবুপানির মিশ্রণ। বিশেষত যারা ইউরিক অ্যাসিডের কারণে গাঁটের ব্যথায় ভুগছেন, তারা নিয়মিত লেবুপানি খেলে ভীষণ উপকার পাবেন।
৮. লেবুপানির মিশ্রণ শরীরের ব্যাকটেরিয়া মারতে সাহায্য করে। ফলে ফুড পয়েজনিং-এর মতো পেটের সমস্যার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা সহজ হয়।
৯. পাতিলেবু শরীরে ল্যাকটিক অ্যাসিড তৈরির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে বৃদ্ধি পায় শরীরের সামগ্রিক কার্যকারিতা।
১০. আর অসহ্য গরম থেকে সাথে সাথে মুক্তি দিতে এক গ্লাস লেবুর শরবতের সত্যিই বিকল্প নেই।
জানেন কি, খালি পেটে প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস স্বাভাবিক তাপমাত্রাসম্পন্ন পানিতে আধখানা পাতিলেবুর রস মিশিয়ে যদি পান করেন তাহলেই মুক্তি পেতে পারেন শরীরের হাজারো সমস্যা থেকে? জেনে নিন, কী ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এই অভ্যাসের ফলে—
১.পাতিলেবু ভিটামিন সি-এর উৎস। প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি জোগান দেয় পাতিলেবু। এই ভিটামিন শরীরকে সুস্থ রাখতে দীর্ঘমেয়াদি ভিত্তিতে কাজ করে।
২. লেবুতে অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াল গুণ রয়েছে। আর পানি শরীরকে ক্ষতিকর উপাদান থেকে মুক্ত হতে সাহায্য করে। দুইয়ের প্রভাবে ব্রণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এমনকী লেবু-পানি দিয়ে মুখ ধুলে ত্বকের মৃত কোষগুলোও ধুয়ে যায়।
৩. খাওয়ার আগে লেবুপানি খেলে জিভের স্বাদ বৃদ্ধি পায়। এছাড়া লেবুপানি শরীরে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং মেটাবলিজমের মাত্রা বৃদ্ধি করে। ফলে খাওয়ার আগে লেবুপানি খাওয়া বিশেষ উপকারী অভ্যাস।
৪. লেবুতে যে সাইট্রেট থাকে, তা কিডনিতে পাথর জমার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। এছাড়া, যাদের কিডনিতে পাথর জমেছে তারাও নিয়মিত লেবুপানি খেলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
৫. ভিটামিন সি প্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধি করে। ঘন ঘন সর্দিজ্বরের সমস্যায় যারা ভোগেন, তারা নিয়মিত লেবুপানি খেলে উপকার পাবেন।
৬. সর্দির সময়ে নাক বন্ধ হয়ে যাওয়ার সমস্যায় ভোগেন প্রায় সকলেই। এক গ্লাস পানিতে আধখানা পাতিলেবুর রস গুলে তাতে এক চামচ মধু মিশিয়ে নিন। তার পর পান করুন সেই মিশ্রণ। সঙ্গে সঙ্গে মুক্তি পাবেন নাক বন্ধের সমস্যা থেকে।
৭. শরীরের যেকোনো রকম প্রদাহ কমাতে কার্যকর হয় লেবুপানির মিশ্রণ। বিশেষত যারা ইউরিক অ্যাসিডের কারণে গাঁটের ব্যথায় ভুগছেন, তারা নিয়মিত লেবুপানি খেলে ভীষণ উপকার পাবেন।
৮. লেবুপানির মিশ্রণ শরীরের ব্যাকটেরিয়া মারতে সাহায্য করে। ফলে ফুড পয়েজনিং-এর মতো পেটের সমস্যার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা সহজ হয়।
৯. পাতিলেবু শরীরে ল্যাকটিক অ্যাসিড তৈরির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে বৃদ্ধি পায় শরীরের সামগ্রিক কার্যকারিতা।
১০. আর অসহ্য গরম থেকে সাথে সাথে মুক্তি দিতে এক গ্লাস লেবুর শরবতের সত্যিই বিকল্প নেই।
0 comments:
Post a Comment