রূপচর্চায় মধুর ব্যবহারের কথা সবার জানা। আধুনিক সময়ে অনেক ধরনের রূপচর্চা সামগ্রী পাওয়া গেলেও প্রাকৃতিক উপাদান মধুর ব্যবহার কিন্তু এখনও বেশ জনপ্রিয়। ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে মধু ব্যবহার করে সহজেই উপকার পেতে পারেন।
ব্রণের সমস্যায় : ব্রণের হাত থেকে রক্ষা পেতে মধু খুবই উপকারী। তুলোয় মধু নিয়ে ব্রণের ওপর লাগাতে পরেন এবং ২০ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন। মধু ন্যাচারাল অ্যান্টিবায়োটিক। এর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান অ্যাকনে কমাতে সাহায্য করে। নিয়মিত ব্যবহার ব্রণের প্রবণতা কমে যায়। ব্রণের দাগ কমাতেও মধু খুবই উপকারী। ঘুমতে যাওয়ার আগে ভালো করে, পরিষ্কার করে সামান্য দারচিনি গুঁড়া ও মধু এক সাথে মিশিয়ে ব্রণের ওপর লাগিয়ে নিন। সকালে ঘুম থেকে উঠে ধুয়ে ফেলুন। ব্রনের দাগ হালকা হতে সাহায্য করবে।
ত্বকের শুষ্কতা দূর করে : মধু ত্বকের শুষ্কতা কমিয়ে ত্বক করে তোলে কোমল ও মোলায়েম। মধু ও দুধ সমপরিমাণে মিশিয়ে তুলার সাহায্যে মুখ, গলা ও হাতে লািগয়ে নিন। ১০ মিনিট পর ভিজা তুলো দিয়ে মুছে নিন। মিশ্রণটি ময়শ্চারইজার হিসেবে দারুণ কার্যকর।
রোদে পোড়া ত্বকের জন্য : রোদে পোড়া ত্বক স্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে যাওয়া বেশ কঠিন। এক চা চামচ মধুর সাথে এক চা চামচ অলিভ অয়েল ও একটা ডিমের সাদা অংশ এক সাথে মিশিয়ে মুখে, হাতে অর্থাৎ যেসব অংশে ট্যান হয়েছে সেখানে লাগিয়ে নিন। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে নিন। নিয়মিত ব্যবহারে ট্যানের সমস্যা কমে যাবে। একই সাথে ত্বক থাকবে কোমল ও সতেজ।
বলিরেখা দূর করতে : টমেটো সামান্য চটকে এর সাথে কয়েক ফোঁটা মদু ও লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে নিন। শুকাতে শুরু করলে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত তিন দিন এ প্যাক ব্যবহার করতে হবে।
রুক্ষ চুলের সমস্যায় : যাদের চুল অতিরিক্ত শুষ্ক ও রুক্ষ তারা দুই টেবিল চামচ নারকেল তেল সামান্য গরম করে এর সাথে দুই চামচ মধু মেশান। এবার মিশ্রণটি চুলে ও স্ক্যল্পে হালকা ম্যাসাজ করুন। আধা ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করে নিন। সপ্তাহে দুই দিন এ প্যাকটি ব্যবহার করবেন উপকার পাবেন। চুল পড়া কমাতেও মধু ও সামান্য অ্যাসেনসিয়াল অয়েল ব্যবহার করতে পারেন।
খুশকির সমস্যায় : খুশকি কমাতে মধু ও পেঁয়াজের রস এক সাথে মিশিয়ে চুলের গোড়ায় লাগিয়ে নিন। ১০ মিনিট পর হালকা হাতে কিছুটা ম্যাসাজ করুন। ২০ মিনিট পর শ্যাম্পু করে নিন।
ব্রণের সমস্যায় : ব্রণের হাত থেকে রক্ষা পেতে মধু খুবই উপকারী। তুলোয় মধু নিয়ে ব্রণের ওপর লাগাতে পরেন এবং ২০ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন। মধু ন্যাচারাল অ্যান্টিবায়োটিক। এর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান অ্যাকনে কমাতে সাহায্য করে। নিয়মিত ব্যবহার ব্রণের প্রবণতা কমে যায়। ব্রণের দাগ কমাতেও মধু খুবই উপকারী। ঘুমতে যাওয়ার আগে ভালো করে, পরিষ্কার করে সামান্য দারচিনি গুঁড়া ও মধু এক সাথে মিশিয়ে ব্রণের ওপর লাগিয়ে নিন। সকালে ঘুম থেকে উঠে ধুয়ে ফেলুন। ব্রনের দাগ হালকা হতে সাহায্য করবে।
ত্বকের শুষ্কতা দূর করে : মধু ত্বকের শুষ্কতা কমিয়ে ত্বক করে তোলে কোমল ও মোলায়েম। মধু ও দুধ সমপরিমাণে মিশিয়ে তুলার সাহায্যে মুখ, গলা ও হাতে লািগয়ে নিন। ১০ মিনিট পর ভিজা তুলো দিয়ে মুছে নিন। মিশ্রণটি ময়শ্চারইজার হিসেবে দারুণ কার্যকর।
রোদে পোড়া ত্বকের জন্য : রোদে পোড়া ত্বক স্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে যাওয়া বেশ কঠিন। এক চা চামচ মধুর সাথে এক চা চামচ অলিভ অয়েল ও একটা ডিমের সাদা অংশ এক সাথে মিশিয়ে মুখে, হাতে অর্থাৎ যেসব অংশে ট্যান হয়েছে সেখানে লাগিয়ে নিন। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে নিন। নিয়মিত ব্যবহারে ট্যানের সমস্যা কমে যাবে। একই সাথে ত্বক থাকবে কোমল ও সতেজ।
বলিরেখা দূর করতে : টমেটো সামান্য চটকে এর সাথে কয়েক ফোঁটা মদু ও লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে নিন। শুকাতে শুরু করলে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত তিন দিন এ প্যাক ব্যবহার করতে হবে।
রুক্ষ চুলের সমস্যায় : যাদের চুল অতিরিক্ত শুষ্ক ও রুক্ষ তারা দুই টেবিল চামচ নারকেল তেল সামান্য গরম করে এর সাথে দুই চামচ মধু মেশান। এবার মিশ্রণটি চুলে ও স্ক্যল্পে হালকা ম্যাসাজ করুন। আধা ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করে নিন। সপ্তাহে দুই দিন এ প্যাকটি ব্যবহার করবেন উপকার পাবেন। চুল পড়া কমাতেও মধু ও সামান্য অ্যাসেনসিয়াল অয়েল ব্যবহার করতে পারেন।
খুশকির সমস্যায় : খুশকি কমাতে মধু ও পেঁয়াজের রস এক সাথে মিশিয়ে চুলের গোড়ায় লাগিয়ে নিন। ১০ মিনিট পর হালকা হাতে কিছুটা ম্যাসাজ করুন। ২০ মিনিট পর শ্যাম্পু করে নিন।
0 comments:
Post a Comment